Monday, October 27, 2025

এখন

An Introspection of ChatGPT in the light of Intellectual Property Rights

PRELUDE Artificial Intelligence(AI) is a major area that calls for the development of policies in India. The flourishing AI industry

Conan Doyle Subverted and M. R. James Trans-created: Two Novels of Hemendra Kumar Roy

Introduction This article explores how two works of Bengali adolescent and young adult literature by the same author, Hemendra Kumar

The Fiction Machine: A Generative AI Framework for Bengali Science Fiction Storytelling and Research Assistance

Abstract This article presents a novel Generative AI (GenAI) project aimed at preserving and promoting Bengali science fiction literature through

ProtoTyke

Child sex crimes had decreased by 89% since the commercialisation of ProtoTyke. The new technology faced significant public backlash due

Sensory Cracks

Young geneticist Anja, accompanied by her Shih-Tzu, set out on Klavebod Brygge for her usual afternoon walk. Almost widowed by

The Silent Accord

Chapter I: A Sliver of Stillness In the late 1930s of the century, there came an age when people no

The Empathy Room

“if you feel pain, you‘re alive. If you feel other people’s pain, you’re a human being” - Leo Tolstoy Planet

Madam Madex

Library, Japan 19th March, 1939 Very simple was my explanation, and plausible enough---as most wrong theories are!1 Suzuki follows his

And So, I Brought Her Dandelions

The coffee pot was steaming. The buns are being toasted in the oven, and the silverware is shining, ready to

Level Killing Fields

There was consternation in Heaven. The Divine Counsels had requested a meeting with the Devil’s Advocates over a technicality. “Technicality,

10 GOTO 10

The Basement Computer Room Only a week ago, I was a programmer writing code in a tight, claustrophobic basement of

Ashen Bloom

The silence was unnatural. For weeks, the comms had buzzed with static and fragmented signals, but now they were dead.

‘আদিম মানুষ’ ও ‘ভয়ানক সার্ভে’

আদিম মানুষ এক যে ছিল আদিম মানুষ, সালটা গেছি ভুলে, ইয়াব্বড়ো গোঁফ, দাড়ি আর জট-পড়া তার চুলে, গুহার থেকে বেরিয়ে

মানুষ একদিন এলিয়েন

৩০৫০ সালে পৃথিবী থেমে গিয়েছে, নদী শুকিয়ে গেছে, গাছেরা ভুলে গেছে পাতার ভাষা। মানুষ তখন বসতি গড়েছে টাইটান গ্রহে, তারা

দুটি SFF বইয়ের পাঠপ্রতিক্রিয়া – ‘অপারেশন ফিনিক্স’ ও ‘সময় কারাগার’

[বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: পাঠপ্রতিক্রিয়া লিখতে গিয়ে আলোচনায় কোনো স্পয়লার থেকে থাকতে পারে। তাই স্পয়লার অ্যালার্ট দিয়ে রাখলাম। যদি স্পয়লার ছাড়া বইপাঠের

মিদোরির দম

হাজার হাজার দমের খেলা— কোন কাহিনি আজ শোনাব তোমায়? একদা এক তেঁতুল গাছ দাঁড়িয়ে ছিল একা অনেক না, শুধু একটা।

সরাই

“কই হে! কেউ আছ?” অন্ধকার জঙ্গলের ওপর নেমে আসছিল নৈঃশব্দ্য। তাকে ছিন্নভিন্ন করে দিয়ে, ভয়-দেখানো প্রতিধ্বনি তুলে হুংকারটা ছড়িয়ে গেল

অনুশোচনা শূন্য শতাংশ

[ইরানের লেখক জোহা কাজেমির ১৯৮২ সালে তেহরানে জন্ম, ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্রী। ইরানে নারীবাদী স্পেকুলেটিভ ফিকশন, কল্পবিজ্ঞান, ফ্যান্টাসি ইত্যাদির রচয়িতা হিসেবে

১৫০০৪

দেউরিয়া সদর রেলওয়ে স্টেশন, উত্তর প্রদেশ স্থানীয় সময়: 2100 Hrs “যাত্রীগণ কৃপয়া ধেয়ান দেঁ, গোরখপুরসে চল কর, অলাহাবাদকে রাস্তে কানপুর

দ্য ক্লক দ্যাট ওয়েন্ট ব্যাকওয়ার্ড

এডওয়ার্ড পেজ মিচেল (জন্ম: ১৮৫২–মৃত্যু: ১৯২৭) মিচেল ছিলেন সংবাদপত্রজগতের মানুষ। পেশাগত জীবনের বেশির ভাগ সময় তিনি কাটিয়েছেন সংবাদপত্রের জগতে। এমনকি ১৮৯৭

ওয়্যারউল্‌ফ: মিথ থেকে সাহিত্যে

আজকের দিনে প্রায় সবাই ‘ওয়্যারউল্‌ফ’ চরিত্রটির সঙ্গে পরিচিত, যার জন্য মূলত ধন্যবাদ জানাতে হয় পপুলার কালচার এবং মিডিয়াকে—বিশেষ করে হরর

স্বপ্ন

“জগতে সকলই মিথ্যা সব মায়াময়, স্বপ্ন শুধু সত্য আর সত্য কিছু নয়। স্বপ্নমঙ্গলের কথা অমৃতসমান, গৌড়ানন্দ কবি ভনে, শুনে পুণ্যবান।”

আইয়ে এ আই…

সাহিত্যক্ষেত্রে আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্সের প্রভাব (কিংবা উৎপাত /মহাসংগ্রাম /অস্তিত্বের লড়াই ইত্যাদি ইত্যাদি...) এই নিয়ে দুনিয়া জুড়ে ইদানিং বহু আলোচনা চলছে। এবং

অদ্বিতীয়া

পূর্বের প্রতিধ্বনি যন্ত্রের কোনো স্বপ্ন হয় না ওরা বলে। ওরা বলে, মাতৃগর্ভ ভবিষ্যৎদ্রষ্টা নয়। আমার জন্ম মৃদু মন্ত্রোচ্চারণ ও ধুপের

স্বচ্ছ

অমৃতধারা বাজে খরচ করাটা তন্ময়ের অভ্যাসে দাঁড়িয়ে গেছে। রিঙ্কি হাজারবার বারণ করলেও তন্ময় কথা শোনে না। লাইসেন্স নিতেই প্রায় কুড়ি

ফেক

ক্যাব থেকে নেমে গুগ্‌ল ম্যাপ চেক করল ম্যারিয়ম। এই জায়গাটাই। কিন্তু এখানে কোনো ফ্ল্যাটের চিহ্ন নেই। ডান হাত তুলে সূর্যের

চার আলোর চমৎকার

প্রাক্‌কথন বক্রোদ্ধার ইষ্টবোধ পার্টির কয়েকজন সদস্য আগুনখোর, আর বাদবাকি মেনিমুখো। আজ অবধি মাত্র একজনকে এক ধরন থেকে অন্য ধরনে বদলে

মৃগয়া

তিনজন ভীত, সন্ত্রস্ত, সতর্ক পদক্ষেপে এগিয়ে চলেছে ঘন জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে। মলিন, ধূলিধূসর তাদের বেশভূষা, মাথার চুল উশকোখুশকো। চোখে-মুখে ক্লান্তির

আলমন্ড

আলমন্ডের লগ ফাইল ২০২৩-০৭-০৬ ১১:৩৬:৪৭— সামনে একটা পর্দা। না ঠিক পর্দা নয়, দেওয়াল। না ঠিক দেওয়ালও নয়, একটা বড়ো স্ক্রিন।

স্মৃতির শহর

আমাকে টান মারে রাত্রি-জাগা নদী আমাকে টান মারে অন্ধকার আমার ঘুম ভেঙে হঠাৎ খুলে যায় মধ্যরাত্রির বন্ধ দ্বার। অনমিত্র হেঁটে

একটা ইমেল

হাই পিনাকী, এখন গভীর রাত। কয়েক ঘণ্টা আগে শোরুমের একমাত্র সিকিউরিটি গার্ড দোকানের সব তালা শেষবারের মতো নেড়েচেড়ে পরীক্ষা করে

নস্টালজিয়া

৩০ মে ১৯৯৫ ভবিতব্য নিজের চেনা পথ ছেড়ে পৃথক পথে হাঁটে না। সামান্য জ্ঞান তো তা-ই বলে। কিন্তু হায় রে

প্যারাডক্সের খোঁজে

উরগার চার মাথার মোড় থেকে অভ্যাসমতো গাড়িটা বাঁদিকে ঘুরিয়ে নিয়েছিল সুনন্দ। এটাই কোরবা থেকে রায়গড় ফেরার জন্যে ওর পছন্দের রাস্তা।

রা রি রুম

ক্রায়োজেনিক চেম্বারের ঢাকনাটা আস্তে আস্তে খুলে যেতে রা চোখে ঝাপসা দেখল। স্পেস প্রোগ্রামের একদম শুরুর দিকে এগুলো পড়ানো হয়, তাই

শর্তহীন

কী উলটো-পালটা হাওয়ার একটা দিন। মুখের, ঠোঁটের চারপাশে বিঁধছে, ঠোঁট দুটো একবার চেটে নিলেন তিনি। শীতাতপনিয়ন্ত্রক জামাকাপড় পরে বেরোলে ঠান্ডা-গরম

খগেনবাবুর স্পেস-টাইম

শিয়ালদা স্টেশন থেকে শেষ ট্রেনটা ধরে বাড়ি ফিরছিল দীপ্তার্ক। ডালহৌসি পাড়ার একটা মাঝারি অফিসের কেরানি। মফস্‌সলের বাসিন্দা অতএব ‘ডেইলি পাষণ্ড’।

তৃতীয় প্রকল্প

শেষ রাতের গবেষণা বাইরে কেবল বরফ। সাদা, ধূসর, নিঃসঙ্গতা-মাখানো একরঙা জমিন। পৃথিবীর শেষ প্রান্ত—অ্যান্টার্কটিকা। রাত্রি এখানে ৭২ ঘণ্টা ধরে চলে।

নীল আলোর টর্চ

ঘুম থেকে উঠেই এ আবার কী অহেতুক ঝামেলা? মাথার পাশে একখানা পার্সেল দেখে বিরক্তই হল মল্লার। জন্মদিন এখনও মাস চারেক,

অ্যান্টিভাইরাস

মিনিট পাঁচেক পর মৃত্যুঞ্জয় বিশ্বাস অনুভব করলেন, তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমে আসছে। উনি এখনও চোখ খুলতে পারছেন না কিংবা হাত-পা-ও

প্রফেসার হচপচ

জেনিদি আখ খেতে খেতে বলল, “প্রফেসার হচপচ যে অত বড়ো বিপদে পড়বেন, তা আমি স্বপ্নেও ভাবিনি।” আমি হাঁ হয়ে তাকিয়ে

মনের খোঁজ

বর্ণিল ট্রাম থেকে নেমে সামনে তাকিয়েই বেশ খুশি হল। সেই পুরোনো কাফেটা একই জায়গাতেই আছে। একদিকে বিশাল অফিসবাড়ি আর অন্যদিকে

দি কোরিয়ার

“সারা আমাকে বাঁচাও সারা...ঘুম থেকে ওঠো” অসহায় কণ্ঠে চিৎকার করছিল ছেলেটা আর ক্রমে একটা ডিজিটাল চোরাবালির মধ্যে ডুবে যাচ্ছিল। ছেলেটার

দক্ষিণদেশ

“পিতামহ, আমি এক নিষ্ঠুর সময়ে বেঁচে আছি। এই এক আশ্চর্য সময়। যখন আশ্চর্য বলে কোনো কিছু নেই।” এক ইথানের আজ

কাউন্টডাউন

হতবুদ্ধি হয়ে আমি কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইলাম কনট্রোল প্যানেলের দিকে। কমিউনিকেশন মডিউলের আলোগুলো সব নিবে গেছে। শুধু একটা লাল-আলো কুটিল নিষ্ঠুর

NAICA সংবাদ

ধীরেসুস্থে সিগারেটটায় শেষ টান মেরে চায়ের কাপের তলানিতে ফেলে দিল বিনয়। সন্ধে সাতটা বাজে। নিমাইয়ের চায়ের দোকানে ভালোই ভিড় জমে

ভারসাম্য

খস খস খস… শব্দটা অচেনা। কাজ থামিয়ে সবাইই ঘুরে তাকিয়েছিল দরজার দিকে। কিন্তু বন্ধ-হয়ে-থাকা চৌকো ধাতব দরজায় নিজেদের ছায়া ছাড়া

অভাগার স্বর্গ

“ড্যাড, তুমি যখন নীচে থাকতে, হাউ ওয়াজ় ইট?” সৌগত প্রশ্ন করল।  বরুণ তার ছেলের সঙ্গে বসে রাতের খাবার খাচ্ছিল। দিনের

ধ্বান্তারি

জ্বরে বেহুঁশ ছেলের পাশে বসে তার দুর্বল শ্বাসপ্রশ্বাসের শব্দ শুনতে শুনতে অপেক্ষা করছি আমি। কোলের উপর রাখা আছে লম্বা গলার

অবশেষ

ক্রিং, ক্রিং… ক্রিং, ক্রিং… একমনে ল্যাপটপে টাইপ করার দরুন ফোনের হঠাৎ বেজে ওঠাটা আমাকে চমকে দিল। সাধারণের চেয়ে সামান্য দ্রুত

এই নশ্বর জীবনের মানে

ঘরে ঢুকেই মেজাজটা তিতকুটে হয়ে গেল পদ্মর। লোকটা আবার চুল্লু টেনে ঢুকেছে আজ। নিজে তো কোনো কাজ করবে না, শুধু

ইশরাকের মন্দির

সাদা রঙের এসইউভি-টা এসে দাঁড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই যেন একটা দমকা বাতাস রাস্তার ওপর জমে-থাকা ধুলোবালি উড়িয়ে নিয়ে গেল। বিকেলের এই

জ়াম্বোলার নরখাদক

রাতের মাদল “আরাম বক্সের সরাইয়ে মৃত্যু ওঁত পেতে আছে।” লোকটা ভয়ার্ত কণ্ঠে কুঁইকুঁই করে উঠল। তার কাঁপা-কাঁপা হাতের কালো নখওয়ালা

দাও ফিরে সে অরণ্য

“মাটিতে যাদের পড়ে না চরণ...”  কত রকমের অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি আবিষ্কার হয়ে গিয়েছে আজকাল। এক কোপে একসঙ্গে দশ-বারোটা মোটা মোটা গাছকে

আল-বিরুনির চিরুনি

জেসন ধীর পদক্ষেপে গহ্বরটার পরিধি বরাবর হেঁটে চলেছিল। ওর দৃষ্টি গহ্বরের ভিতরের অন্ধকার অংশটার ওপর নিবদ্ধ। প্রায় মিনিট পনেরো হল,

আলোকজাল

অধ্যায় ১: অব্যাখ্যাত সংকেত অক্টোবরের সন্ধ্যার হালকা শীতল হাওয়া কলকাতার প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরোনো ইটের দেয়াল ছুঁয়ে বইছিল। দোতলার জানালা দিয়ে

ওসানার খোঁজে

সাদর অভ্যর্থনা —হ্যালো… হ্যালো… ইউনিভার্সাল স্পেস ফোর্স অনুসন্ধান যান জ্যানোস৩২৫৪ থেকে বলছি… শুনতে পাচ্ছেন… হ্যালো… মাইনিং পোস্ট ৭৪ শুনতে পাচ্ছেন…

শ্যাওলা

I am terrified by this dark thing That sleeps in me; All day I feel its soft, feathery turnings, its

উপনিবেশ

আবছা নীল একটা আলো। ঘুমে জড়িয়ে আসা চোখদুটো একবার মেলেই আবার বন্ধ করে ফেলে অনিকেত। একটানা খুব মৃদু একটা অস্পষ্ট

স্বপ্নের দরজা

নির্জন সৈকতে “সমুদ্রের কিনারা বরাবর কাউকে হেঁটে যেতে দেখেননি আপনি?” জিজ্ঞাসা করলেন অফিসার। ভাবলেশহীন দেখাচ্ছিল তাঁর মুখটা; তবে কণ্ঠস্বরে ফুটে-ওঠা

সেতু

পূর্বকথা A mind not to be changed by place or time The mind is its own place, and in itself

বিধাতার বীজতলা

ওওঁওঁমমহ্মহ্মঅঁঅঁঅ… বিকট ধ্বনিটা বদ্ধ করিডোরে তরঙ্গ তুলে পাক খাচ্ছিল। করিডোরের ধাতব মেঝেতে পড়ে থাকা অজস্র মৃতদেহের মধ্যে মুখ গুঁজে থাকা

An Interview with Sami Ahmad Khan

Kalpabiswa is thrilled to engage in a direct conversation with one of the leading voices of contemporary Science Fiction. I,

কল্পবিজ্ঞানের সন্ধানে প্রাচ্যে: এক বাঙালির ওয়ার্লডকনের ডায়েরি – শেষ পর্ব

কৈফিয়ত: গত বছরে পুজো সংখ্যায় ওয়ার্লডকন আর চিনের অভিজ্ঞতা নিয়ে লেখা শুরু করেছিলাম। মনে হয়েছিল বিশ্বের দরবারে প্রথম ভারত থেকে

ঘনাদা কি মিস্টার ফালুও না কং ইজি? — প্রেমেন্দ্র মিত্রের “ঘনাদা” সিরিজ পরিচিতি

চেংদু সায়েন্স ফিকশন কনভেনশনে উপহার পাওয়া শেষ বিদেশি বই ছিল প্রেমেন্দ্র মিত্রের বইটি। পাশাপাশি কনফারেন্সে ভারতীয় সায়েন্স ফিকশন নিয়ে দীপ

স্যার সত্যপ্রকাশের সন্ধানে

[ স্যার সত্যপ্রকাশ রচনার সুবর্ণজয়ন্তী বর্ষে ] ঝিমলি চ্যাটার্জি বলল, প্রফেসার, আপনি স্যার সত্যপ্রকাশের নাম শুনেছেন? —তা আর শুনিনি! বললেন

রামঅ ঘুরে এল অ্যালেন দম্পতি

সে এক আজব দেশ। সেখানে ঘড়ি চলে উলটোদিকে, দোকানে জিনিস কিনলে হাতে টাকা গুঁজে দেয় দোকানি। চাকরি করে টাকা গুনে

Kalpabiswa Newsletter Year 10, No 1

Tong Ghar, the final frontier across all impossible dimensions, is buzzing with the latest update. Well! Happy New Year, 2025,

Editorial

The Autumn Festival, Durga Puja, marks the arrival of Goddess Durga from her heavenly abode to Earth, and the whole

সম্পাদকীয়

এ বছরের শারদীয় সংখ্যার সম্পাদকীয় লিখতে বসেছি যখন, তখন কলেজ স্ট্রিটের বইপাড়া ভয়াবহ মেঘভাঙা বৃষ্টির আঘাত বুকে নিয়ে ক্ষয়ক্ষতির হিসাব

দশম বর্ষ প্রথম সংখ্যা – শারদীয়া সংখ্যা – প্রচ্ছদ

দশম বর্ষ প্রথম সংখ্যা - শারদীয়া সংখ্যা প্রকাশকাল - ২৮শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ অসামান্য প্রচ্ছদটি এঁকে সংখ্যাটিকে সর্বাঙ্গসুন্দর করে তুলেছেন শ্রী

error: Content is protected !!
Verified by MonsterInsights