কৃষ্ণ উপকূলের সম্রাজ্ঞী

মানো তুমি, বসন্তের সবুজ কিশলয়

রঙ বদলায় যবে মাখে, হেমন্ত বাতাস?

মানো তবে, এ মন আছে কুমারী হয়েই

তার তরে, মিটাবে যে মোর উষ্ণ আশ।

-বেলিতের গান।

জাহাজঘাটার দিকে যাওয়ার ঢালু রাস্তায় ঘোড়ার ক্ষুরের আওয়াজ ধ্বনিত হচ্ছিল। সভয়ে চিৎকার করতে করতে রাস্তার দুপাশে ছিটকে যাচ্ছিল যারা, বিদ্যুৎ চমকের মতো দেখতে পাচ্ছিল ঘোর কৃষ্ণবর্ণের অশ্বের [আরো পড়ুন]

Tags: অনুবাদ উপন্যাস, রবার্ট ই. হাওয়ার্ড, সপ্তম বর্ষ তৃতীয় সংখ্যা, সায়ক দত্ত চৌধুরী
Read more

মা

।১।

১৮/৮/২২৪৫

“রুনু, এই রুনু…”

ধড়মড় করে ঘুম থেকে উঠে বসলাম। দেয়ালের খুদে পর্দাটায় মায়ের ছবিটা ভাসছিল। ঘুরে তাকাতে হেসে বলে, “শিগগির ওঠ। দৌড়ে লাউঞ্জে যা। নইলে মিস করবি।” 

তাড়াহুড়ো করে সাফসুতরো হয়ে লাউঞ্জে গিয়ে দেখি ততক্ষণে খুব ভিড় হয়ে গেছে সেখানে। মাইকে অ্যানাউন্স করছিল, “গোলন্দাজ টিম নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছে গেছে। আর চার মিনিটের মাথায়…”

[আরো পড়ুন]

Tags: kalpabiswa y7n1, science fiction, কল্পবিজ্ঞান গল্প, প্রমিত নন্দী, সায়ক দত্ত চৌধুরী
Read more

শ্বেত মৃত্যু

মূল গল্প: The White Death, যা Mortal engines গ্রন্থের অন্তর্গত।

অ্যারাজেনা গ্রহে সভ্যতা গড়ে উঠেছিল মাটির নীচে। এর কারণ তার একেশ্বর সম্রাট মেটামেরিক; যিনি নিরক্ষীয় অঞ্চলের পুরো তিনশো ষাট ডিগ্রি জুড়ে ছিলেন, আর তার ফলে নিজের রাজত্বকে ঘিরে ছিলেন কেবলমাত্র শাসক হিসেবেই নয় ভিত্তি ও ঢাল হিসেবেও; চাইতেন তার অতিপ্রিয় প্রজা এন্টেরাইটদের [আরো পড়ুন]

Tags: kalpabiswa y7n1, science fiction, Stanislaw Lem, কল্পবিজ্ঞান গল্প, দীপ ঘোষ, সায়ক দত্ত চৌধুরী, স্তানিসোয়াভ লেম
Read more

মেশিন লার্নিং

প্রধান শিক্ষকের ঘরের সামনে এসে দাঁড়াল সহ-শিক্ষকটি। উঁকি মেরে দেখল ভেতরে তিনি ছাড়া আর কেউ নেই। এই বিদ্যালয়ে একদম নতুন এসেছে সে। আর আজকেই এই বিপত্তি।

     ‘ভেতরে আসতে পারি স্যার?’ সে বলল।

     ‘আসুন’ প্রধান শিক্ষকের গম্ভীর স্বর ভেসে এল। ‘কী ব্যাপার?’

     কীভাবে ব্যাপারটা বলবে একটু ভেবে নিল সহ-শিক্ষকটি, তারপর বলল, ‘আজ নবম শ্রেণির প্রথম পিরিয়ডটা আমার ছিল।’

     ‘জানি।’

[আরো পড়ুন]

Tags: অনুগল্প, পঞ্চম বর্ষ প্রথম সংখ্যা, সায়ক দত্ত চৌধুরী, সুমন দাস
Read more

ঘর

পুরানো বাড়িটার সামনে দাঁড়িয়ে নীরা উচ্ছসিত হয়ে উঠল, ‘দেখ শুভ, যেখানে আমি জন্মেছিলাম এ বাড়িটা এক্কেবারে সে রকম। সেইরকম গাড়িবারান্দা, বড় বড় জানলা, দরজা, এক্কেবারে সেই রকম।’

     নীরার স্বামী শুভ, নীরাকে সেই ছোটবেলা থেকে চেনে। সে জানে নীরাদের বাড়িটা মোটেই এমন ছিল না। কিন্তু সে প্রতিবাদ করল না। বরং বলল, ‘হ্যাঁ নীরা, বেশ মিল আছে বটে। চল ফেরা যাক।’ এরপরই কিচ্ছু [আরো পড়ুন]

Tags: অনুবাদ গল্প, ইন্টারনেট, চতুর্থ বর্ষ তৃতীয় সংখ্যা, পূজাবার্ষিকী, সায়ক দত্ত চৌধুরী
Read more
error: Content is protected !!