সম্পাদকীয়
“You treat ideas like cats: you make them follow you. If you try to approach a cat and pick it up, hell, it won’t let you do it. You’ve got to say, ‘Well, to hell with you.’ And the cat says, ‘Wait a minute. He’s not behaving the way most humans do.’ Then the cat follows you out of curiosity: ‘Well, what’s wrong with you that you don’t love me?’”
– Ray Bradbury
রে ব্র্যাডবেরি বেড়ালদের ভালোবাসতেন। সে ভালোবাসার টান এতটাই যে কোনো এক সময়ে তাঁর ঘরে ঘরকন্না পাতিয়ে বসেছিল বাইশখানি মার্জার। যে দিন মারা গেলেন, সেদিনও তাঁর বেসমেন্টে দুটি বেড়ালের [আরো পড়ুন]
Read More
অনন্ত সুতোর গল্প: ব্র্যাডবেরির রহস্য কাহিনি
“আমার একটা কথাবলা বাক্স আছে। বাক্সটা আমার টাইপরাইটারের ঠিক পাশেই থাকে। যখনই আমার মাথায় কোনো নতুন আইডিয়া আর আসে না, তখন বাক্সটা আমার সঙ্গে কথা বলে। নিত্যনতুন আইডিয়া দেয়” নিজের আত্মজীবনীতে ঠাট্টা করে লিখেছিলেন রে ব্র্যাডবেরি। আজ, একশো বছর পেরিয়ে যখন ব্র্যাডবেরি মানেই ফারেনহাইট ৪৫১ কিংবা মার্সিয়ান ক্রনিকল-এর বহুপঠিত [আরো পড়ুন]
Read More
ফারেনহাইট ৪৫১ (নির্বাচিত অংশ)
ন’টা নাগাদ হালকা খানিক খাবার নিয়ে খেতে বসেছিল মন্টাগ। তখন হঠাৎ সদর দরজাটা মিলড্রেডের নাম ধরে চিৎকার করে উঠল। মিলড্রেড পার্লার ছেড়ে এমন জোরে সদরের দিকে ছুট দিল যেন কোনো জেগে ওঠা আগ্নেয়গিরির মুখ থেকে পালাচ্ছে। খানিক বাদে দরজা দিয়ে ঢুকে এসে মিসেস ফেল্প্স্, আর মিসেস বাওয়েল্স্ও হাতে একটা করে মার্টিনির গ্লাস ধরে তেড়েফুঁড়ে [আরো পড়ুন]
Read More
জীবন
“জীবন মানে কী?”
রঞ্জনের দাদু’র এই প্রশ্নটা শুনে আমাদের তর্ক থেমে গেল।
ভ্যাপসা গরম, হঠাৎ বৃষ্টি, আর মাঝেমধ্যেই ‘টু..কি’ করা নীল আকাশ। ঠিক কোথায় বেড়াতে যাওয়া যায়— সেই নিয়ে কোনো সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত হয়নি। অতঃপর রঞ্জনদের বাড়িতে জমায়েত হয়েছিলাম আমরা সবাই। উপলক্ষ্য ছিল তালের বড়া আর তালক্ষীর খাওয়া।
“হাপুশ হুপুশ শব্দ, চারিদিক [আরো পড়ুন]
Read More
আফ্রিকার তেপান্তর (The Veldt)
“জর্জ, বাচ্চাদের খেলাঘরটা একবার দেখবে?”
“কেন? কী হয়েছে?”
“তা ঠিক জানি না।”
“তাহলে?”
“একবার দ্যাখোই না। না পারলে সাইকোলজিস্ট ডাকো।”
“বাচ্চাদের ঘর দেখে সাইকোলজিস্ট কী করবে?”
“কী করবে সে তুমি খুব ভালোই জানো।” রান্নাঘরের স্টোভটা আপন মনে গুঞ্জন তুলে চারজনের রাতের খাবার রাঁধে। সেদিকে তাকিয়ে কিছুক্ষণ চুপ করে থাকে জর্জের স্ত্রী।
“খেলাঘরটা আগের চাইতে কেমন যেন আলাদা হয়ে গেছে।”
Read More
৪৫১ ডিগ্রি ফারেনহাইট
৪৫১ ডিগ্রি ফারেনহাইট। যে তাপে কাগজ পোড়ে। পুড়ে যায় বই… কাগজে ছেপে বাঁধিয়ে নেয়া অক্ষরমালা, যা কিনা জ্ঞানের সঞ্চয়মাধ্যমের প্রতীক।
আকৈশোর গ্রন্থাগার থেকে আরেক গ্রন্থাগারে তাঁর পদচারণা। কলেজি শিক্ষা পাননি। খবর কাগজ বেচতেন তরুণ বয়সে। আর তারই পাশাপাশি যতটা, সময় পেতেন, কাটাতেন লাইব্রেরির শব্দহীন রিডিংরুমে, তার বইদের সঙ্গে। এই হলেন ব্র্যাডবেরি, রে ব্র্যাডবেরি।
Read More
মঙ্গলগ্রহে ছ’মাস বসবাসের অভিজ্ঞতা
গতবছর কল্পবিশ্বের জন্য একখানা গল্প অনুবাদ করেছিলাম। আশার টু। রে ব্র্যাডবেরি। বুঝিনি সেই সূঁচ পরে লাঙল হয়ে দেখা দেবে। গল্পটা খুশিখুশি মুখে নিজের মৌলিক ও অনূদিত কল্পগল্প সংকলন ‘অঙ্কিটের বুদবুদে’ ঢোকাতে গেছি, সে বইয়েরও প্রকাশক কল্পবিশ্ব— হঠাৎ একদিন দীপ ঘোষের ফোন। দিদি এখন এ গল্পটা এই বইতে রাখবেন না। আমাদের বড়ো পরিকল্পনা আসছে রে ব্র্যাডবেরি নিয়ে।
Read More
রুপোলি পর্দায় ব্র্যাডবেরি
সায়েন্স ফিকশনের জগতে রে ব্র্যাডবেরির নাম একেবারে প্রথম সারিতে থাকে, যেমন চমৎকার কল্পনাশক্তি, তেমনি বলিষ্ঠ সাহিত্য তাঁর। অথচ শোনা যায় তিনি নিজে ‘সায়েন্স ফিকশন লেখক’ বলে পরিচিত হতে চাইতেন না। তাঁর লেখার মূল উপজীব্য হল একটা চমৎকার কল্পনা, যাকে কেন্দ্র করে একটা উপভোগ্য গল্প তৈরি হবে৷ সেটা সায়েন্স ফিকশন হতে পারে, সায়েন্স ফ্যান্টাসি [আরো পড়ুন]
Read More
The Phoenix Syndrome: The Martian Chronicles by Ray Bradbury
ABSTRACT
The paper is a study of Ray Bradbury’s The Martian Chronicles as a modern mythology that negates the old myth of the Phoenix as a figure of survival. It is argued that such a model that assures of continuity even after self-destruction is re-imagined. Bradbury turns the myth around, as a new myth that highlights the death wish of humanity is reversed in creating a human friendly Mars that keeps the fire of the Phoenix burning but with no scope for it jump in and come back. The new Mythology / New Mars imagined by Bradbury is a literary world and the technology that enables is also a literary machine. These ‘Machineries of Joy’ are the agents of survival by dispensing ‘Medicine for Melancholy’.
Key Words: Science Fiction, Modern Mythology, Phoenix myth, Mars, Ray Bradbury
There was a silly damn bird called a phoenix back before [আরো পড়ুন]
Read More
রিভিউ: Chosen Spirits/The City Inside
শহর কি?
শহরের সংজ্ঞা খুঁজতে গিয়ে অনেকগুলো কথা মাথায় আসে। কারুর কাছে শহর ইঁট কাঠ, পাথর, আর কংক্রিটের জঙ্গল, কারুর কাছে গাড়িঘোড়ার চিৎকার সর্বস্ব এক বিভীষিকা, যেখানে রাস্তা পেরনোর জন্য আলোর রং বদলের অপেক্ষা করতে হয়। কিন্তু শহর আসলে তা নয়, শহরের পরিচয় তার রেওয়াজের আত্মপ্রত্যয়ে, তার সংস্কৃতির অবভাসে, তার মানুষের মাঝে। শহরের [আরো পড়ুন]
Read More
রিভিউ: অ্যানালগ ভার্চুয়াল
অ্যানালগ ভার্চুয়াল
প্রকাশক: হ্যাচেট ইন্ডিয়া
লেখক: লাবণ্য লক্ষ্মীনারায়ণ
ভাষা: ইংরেজি
ধারা: সাইবারপাঙ্ক
আপনাকে এমন এক ভবিষ্যতে স্বাগত জানাই যেখানে জাতপাত বা ধর্মের কোনো ভূমিকা নেই, বরং যোগ্যতাই হল জীবনধারনের একমাত্র মাপকাঠি। এখানে উৎপাদনশীলতা আর ক্ষমতা সমার্থক এবং ক্ষমতা না থাকলে আপনি শেষ। লেখক লাবণ্য লক্ষ্মীনারায়ণ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে [আরো পড়ুন]
Read More
Review: Analog Virtual
Analog Virtual
Publisher : Hachette India
Author : Lavanya Lakshminarayan
Language : English
Genre : Cyberpunk
Welcome to the future where caste, creed and religion are not important but merit is the sole criteria of life because productivity is power and without power you are doomed. The author has finely developed a world built on the ideology of your contribution to the society or to be specifically a capitalistic society owned by Bell Corp, the one which controls everything and everyone.
The food, clothing, social media, art, recreation, leisure and your choice of birth ( delivery procedure) is under the radar of Big Brother, not the Orwellian Oceania but in the Apex City erstwhile Bangalore.
The world of Apex city has been developed through a series of short stories with reappearance of few characters. The beauty of the book lies in the unified sense of diverse short stories interconnected by the fact that all dwell in the dystopian world owned by Bell Corporation.
Read More
নতুন পৃথিবীর সন্ধানে
(ফিলিপ কে. ডিক রচিত “দ্য ডিফেন্ডারস” – এর রূপান্তরিত অনুবাদ)
পর্ব – ১
UG-8 (Underground Era – 8 বা ভূগর্ভস্থ যুগ – ৮); AC – 52 বা কপ-৫২ (After Corona 52 বা করোনা পরবর্তী – ৫২); সপ্তম মাসের দ্বিতীয় দিন – প্রথম প্রহরের শেষ ভাগ
তালুকদার আরামচেয়ারে নিজেকে ডুবিয়ে একটা পা-এর উপর অন্য পা-টা তুলে বসলেন। হাতে আজ সকালের আপডেটেড ফোল্ডেবল সিলিকন-নিউজপ্যাডটা। এটা সাইজে আগের দিনের ট্যাবলয়েড খবরের কাগজের মতোই। তবে এটা এতটাই [আরো পড়ুন]
Read More
Aftermath
Time: 0110 hours
Date: 26th April, 1986
Place: Chernobyl Nuclear Power Plant, Ukraine, U.S.S.R.
You cut could the tension with a knife. Every single person present in that room – the scientists in white, their assistants, even the lowly workers in their gear – everyone’s eyes were gleaming – was it greed? A few licked their lips, as if they could physically taste the success, the culmination of their years of labour. Arunabha found this distasteful. He felt put-off by the buzz around him. This place was nothing more than a prison for him, a prison from which there was no escape. His gaze shifted from the blue glare of the computer screen to the glass wall across the room. He could see the people feverishly working there, covered head to toe in protective gear. It was more than five years ago – that he was invited by the Soviet Union to work in this [আরো পড়ুন]
Read More
চিত্রবিচিত্র মানুষ কথা
রে ব্র্যাডবেরির অন্যতম উল্লেখযোগ্য বই দ্য ইলাস্ট্রেটেড ম্যান। উপন্যাস নয়, বিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগের কাছাকাছি বিভিন্ন সময়ে প্রকাশিত আঠেরোটি কাহিনিকে এই বইতে একত্রিত করা হয়েছে অন্য আর একটা গল্পের শুরু এবং শেষের মধ্যে তাদের বসিয়ে দিয়ে। সাহিত্য পরিভাষায়, এই আঠেরোটা গল্পকে ফ্রেমের মতো ঘিরে রাখা গল্পটাকে বলা চলে ফ্রেম স্টোরি [আরো পড়ুন]
Read More
সপ্তম বর্ষ দ্বিতীয় সংখ্যা

সপ্তম বর্ষ দ্বিতীয় সংখ্যা – বিশেষ রে ব্র্যাডবেরি সংখ্যা
প্রকাশকাল – ২২ আগস্ট ২০২২
অসামান্য প্রচ্ছদটি এঁকে সংখ্যাটিকে সর্বাঙ্গসুন্দর করে তুলেছেন শ্রী উজ্জ্বল ঘোষ।
Read More
স্তানিসোয়াভ লেম শার্ঘ সংবাদপত্রে একটি সাক্ষাৎকার
পেম্যান ইসমাইলি: আপনি কি একজন উত্তর-আধুনিক লেখক? উত্তর-আধুনিকতার সঙ্গে আপনার উপন্যাসের সম্পর্ক কী? উত্তর-আধুনিক তত্ত্ব (ডিকনস্ট্রাকশন) সম্পর্কে আপনার মতামত কী?
স্তানিসোয়াভ লেম: আমার লেখাকে “মডেল পোস্টমডার্নিজম” হিসাবে উপস্থাপন করা সাহিত্য বিশ্লেষণ ও গবেষণাপত্র গুলির সঙ্গে আমি একমত নই। ব্যাপারটা বেশ মজার, কারণ আমি যখন আমার বইগুলি [আরো পড়ুন]
Read More
স্তানিসোয়াভ লেমের আশ্চর্য্য সুন্দর কল্পনার জগত
৬ই জানুয়ারি, ২০১৯, নিউইয়র্কার
কল্পবিজ্ঞান-কাহিনী লেখক এবং ভবিষ্যতবাদী স্তানিসোয়াভ লেম জানতেন যে গল্পের কাল্পনিক জগতগুলি কখনও কখনও বাস্তবতার সীমা লঙ্ঘন করতে পারে। ১৯৮৪ সালে দ্য নিউ ইয়র্কার পত্রিকায় প্রকাশিত তাঁর আত্মজীবনীমূলক প্রবন্ধ “চান্স অ্যান্ড অর্ডার”-এ লেম স্মরণ করেন কীভাবে পোল্যান্ডের লভ শহরে পরিবারের একমাত্র শিশু [আরো পড়ুন]
Read More
সপ্তম বর্ষ প্রথম সংখ্যা

সপ্তম বর্ষ প্রথম সংখ্যা – স্তানিসোয়াভ লেম শতবার্ষিকী সংখ্যা
প্রকাশকাল – ২৬ জুন ২০২২
অসামান্য প্রচ্ছদটি এঁকে সংখ্যাটিকে সর্বাঙ্গসুন্দর করে তুলেছেন শ্রী উজ্জ্বল ঘোষ।
Read More
যখন সময় থমকে দাঁড়ায়
মূল গল্প: The Day Time Stopped Moving
১
ঠান্ডা মাথায় এ কাজ করার লোক ছিল না ডেভ মিলার। খবরের কাগজে যেমন মাঝেমধ্যেই দেখা যায় সংসারের জ্বালায় মানুষ আত্মহত্যা করছে, সেরকম বিষাদগ্রস্ত মানুষ একেবারেই ছিল না সে। কিন্তু সেদিন যে কী হল, পাঁড় মাতাল হয়ে মিলার বাড়ি ফিরেছিল গজরাতে গজরাতে, আর ওর রিভলভারটাও সেদিন গর্জে উঠেছিল। বেসিনের গায়ে দাঁড়িয়ে নিজের [আরো পড়ুন]
Read More
সেক্সপ্লোশন
নিখুঁত শূন্যতা (১৯৭১)
অর্থাৎ ভবিষ্যতে লেখা সম্ভাব্য বইগুলির সমালোচনার সংকলনে অন্তর্ভুক্ত
সিমন মেরিলের সেক্সপ্লোশন
(ওয়াকের এন্ড কোম্পানি – নিউ ইয়র্ক)
আমরা যদি লেখকদের কথা সত্য বলে ধরে থাকি – যেমন কল্পবিজ্ঞান লেখকদের বিশ্বাস করার প্রবণতা বাড়ছে দিনে দিনে! – তাহলে আজকাল যৌনতার যে পরিমাণ বাড়বাড়ন্ত দেখা যায় সামাজিক জীবনে তা আশি দশকের মধ্যে সারা দুনিয়াকে দেবে ভাসিয়ে। [আরো পড়ুন]
Read More
রিভিউ: “The Gollancz Book of South Asian Science Fiction Volume 2”
গোলাঞ্জের প্রথম সাইন্স ফিকশন সংকলনের সার্থক উত্তরসূরি হিসেবে প্রকাশিত দ্বিতীয় খণ্ডটি শুধু প্রথম খণ্ডের ভুলত্রুটিগুলির কেবল সংশোধনই করেনি, বিস্তৃত করেছে তার লেখা ও লেখকের ব্যপ্তিও। এই সঙ্কলন প্রকৃত অর্থেই দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় প্রকাশিত সাইন্স ফিকশনের সঙ্কলন, যার পাতায় স্থান পেয়েছে শ্রীলঙ্কা, তিব্বত থেকে শুরু করে ভারতীয় উপমহাদেশের তিন দেশের লেখকদের লেখা।
Read More
Review: “The Gollancz Book of South Asian Science Fiction Volume 2”
The second edition of The Gollancz Book Of South Asian Science Fiction fills up the loops created by the prequel. It is wider in scope and it dives deep into the abyss of the reader’s imagination. This time it is truly South Asian by including entries from Srilanka as well as Tibet apart from the usual trio of India-Pakistan-Bangladesh, yes the work selection is really impressive.
Manjula Padmanabhan’s Graphic Preface is an eye-catcher, the readers are going to enjoy the postmodern graffiti and I guess it is important to acknowledge the realism of the cover picture as well as the image of the flying South Indian temple in the garb of a rocket, loved the propulsion angle. Do not miss Tarun Saint’s introduction as well as the bibliography at the end of the introductory article.
Let us throw a laser light on some of the delicacies offered by Gollancz.
Well, [আরো পড়ুন]
Read More
সম্পাদকীয়
ছেলেটি জাতে পোলিশ। পড়াশোনার ফাঁকে ফাঁকে সে একটা আশ্চর্য খেলায় মেতে রইত। নকল পাসপোর্ট, সার্টিফিকেট, সরকারি দস্তাবেজ, পরিচয়পত্র— এ সব বানিয়ে ভারী আনন্দ হত তার। এ সব জিনিসপত্র নিয়ে সে এমন দেশে ঘুরতে যাবার কথা ভাবত, যেখানকার ঠিকানা বাস্তবের কোনও ম্যাপে খুঁজে পাওয়া কঠিন। বহু বছর পরে নাজিরা যখন পোল্যান্ডের দখল নিল, পরিবার পরিজনদের [আরো পড়ুন]
Read More
স্পন্দন
এক
একটা সরু গলির মধ্যে আচমকাই দোকানটা খুঁজে পেয়ে গেল রবিন। ছোট্ট একটা পানের দোকানের সাইজের খোপের মধ্যে কয়েকটা সস্তা চশমা সাজানো রয়েছে। কাউন্টারের পেছনে প্রচণ্ড রোগা, দাঁতে পানের ছোপওয়ালা এক বৃদ্ধ দাঁড়িয়ে। বয়স আনুমানিক ষাট থেকে সত্তরের মধ্যে।
ভদ্রলোকের সামনে চোখের ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন বাড়িয়ে দিল রবিন। কাগজটা তুলে চোখের [আরো পড়ুন]
Read More
গুপ্ত ইরাবতী
।১।
১৮/৮/২২৪৫
“রুনু, এই রুনু…”
ধড়মড় করে ঘুম থেকে উঠে বসলাম। দেয়ালের খুদে পর্দাটায় মায়ের ছবিটা ভাসছিল। ঘুরে তাকাতে হেসে বলে, “শিগগির ওঠ। দৌড়ে লাউঞ্জে যা। নইলে মিস করবি।”
তাড়াহুড়ো করে সাফসুতরো হয়ে লাউঞ্জে গিয়ে দেখি ততক্ষণে খুব ভিড় হয়ে গেছে সেখানে। মাইকে অ্যানাউন্স করছিল, “গোলন্দাজ টিম নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছে গেছে। আর চার মিনিটের মাথায়…”
Read More
মা
।১।
১৮/৮/২২৪৫
“রুনু, এই রুনু…”
ধড়মড় করে ঘুম থেকে উঠে বসলাম। দেয়ালের খুদে পর্দাটায় মায়ের ছবিটা ভাসছিল। ঘুরে তাকাতে হেসে বলে, “শিগগির ওঠ। দৌড়ে লাউঞ্জে যা। নইলে মিস করবি।”
তাড়াহুড়ো করে সাফসুতরো হয়ে লাউঞ্জে গিয়ে দেখি ততক্ষণে খুব ভিড় হয়ে গেছে সেখানে। মাইকে অ্যানাউন্স করছিল, “গোলন্দাজ টিম নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছে গেছে। আর চার মিনিটের মাথায়…”
Read More
সৃষ্টি ও স্রষ্টা
খাতার সাদা কাগজটার দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে আছে পুলক। তার মাথায় আজ গল্পের কোনো প্লটই আসছে না। ফ্যালফ্যাল করে পুলক শুধু কাগজটাকে দেখে যাচ্ছে। ধবধবে সাদা কাগজটা দেখতে দেখতে তার কীরকম ঘোরের মতন লাগছে… তাও সে তাকিয়েই আছে। নতুন টেবিল ল্যাম্পের আলোটা বেশ জোরালো। টানা অনেকক্ষণ তাকিয়ে থাকলে কীরকম চোখ ধাঁধাচ্ছে। তাও পুলককে তাকিয়ে থাকতেই [আরো পড়ুন]
Read More
পাও নাই পরিচয়
অন্ধকার হলঘরে নরম গদিওয়ালা চেয়ারে হেলান দিয়ে বসে আমি অপলক দৃষ্টিতে দেখছিলাম মঞ্চের উপর মেয়েটিকে। উজ্জ্বল স্পটলাইট পড়েছে তার মুখে। মাইক হাতে নিয়ে গান গাইছে সে।
আমার নাকের উপর চশমাটা যন্ত্র দিয়ে আটকানো আছে ভাগ্যিস, নয়তো আমার যা ভুলো স্বভাব, হারিয়েই ফেলতাম হয়তো দরকারি জিনিসটা। একটু নেড়েচেড়ে ফোকাসটা ঠিক করে নিলাম। আর শ্রবণক্ষমতা [আরো পড়ুন]
Read More
যোগ্যতম
“আমি অধ্যাপক আই… আইজাক রদ… রদেনস্টাইন।…আইজাক রদেনস্টাইন! এ আবার কিরকম নাম স্যার?” – ধাতব পাতটা মুখের সামনে আঁকড়ে ধরে সবিস্ময়ে প্রশ্ন করল আমার প্রধান সহকারী গিমিচ।
এর উত্তর আমারও জানা নেই। দীর্ঘ দু-বছরের অক্লান্ত সাধনায় যে লিপির পাঠোদ্ধার আমরা করতে পেরেছি, এই মুহূর্তে যে লিপির যথাসাধ্য নির্ভুল অনুবাদ খোদিত রয়েছে গিমিচের ধরা [আরো পড়ুন]
Read More
লেম বনাম ডিক: স্তানিসোয়াভ লেম কোনো কমিউনিস্ট গুপ্তচর সংস্থার নাম নয়
সময়টা ১৯৭৪ সালের সেপ্টেম্বর মাস। এফবিআইয়ের দপ্তরে একটি অদ্ভুত চিঠি এসে পৌঁছল। চিঠিটা অদ্ভুত কারণ তার বিষয়বস্তু। সময়টা ঠান্ডা যুদ্ধের, আমেরিকার মননে জাঁকিয়ে বসেছে সোভিয়েত আর কমিউনিস্ট ভীতি। চিঠিতে বলা হয়েছে সেই কমিউনিস্টদেরই এক ষড়যন্ত্রের কথা, তারা নাকি কল্পবিজ্ঞানের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছেন বামপন্থী ভাবধারা আমেরিকানদের [আরো পড়ুন]
Read More
ঘূর্নিপাকের হাল হকিকত
মূল গল্প: “The Seventh Voyage”, যা “The Star Diaries” গ্রন্থের অন্তর্গত।
সোমবার, ২রা এপ্রিল, আমার মহাকাশ যান বিটলজুস নক্ষত্রের পার্শবর্তী অঞ্চলে ভেসে চলেছে। এমন সময়ে একটা সিমবিচির কাছাকাছি আকৃতির আকাশপ্রস্তর আমার রকেটের খোলে এসে ধাক্কা মারল ও আমার চলন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা তো বিগড়ে গেলই, উপরন্তু আমার রকেটের দিক নিয়ন্ত্রণকারি হালটাও ক্ষতিগ্রস্ত [আরো পড়ুন]
Read More
পরীক্ষা দিল পার্ক্স
মূল গল্প: “The Test”, যা “Tales of Prix the Pilot” গ্রন্থের অন্তর্গত।
“ক্যাডেট পার্ক্স!”
বুলপেন-এর চিৎকারের এক ধাক্কায় পার্ক্সের দিবাস্বপ্নটা ভেঙ্গে পুরো চুরমার হয়ে গেল। সবেমাত্র দুই-ক্রাউনের সেই কয়েনটা তখন ওর চোখের সামনে ভেসে উঠেছিল। যেটাকে ও পুরনো একটা হাফ প্যান্টের চোর-পকেটে ঢুকিয়ে লকারের একদম নিচে গুঁজে রেখেছিল। আহা, সেই চকচকে ঝনঝনানো রুপোর [আরো পড়ুন]
Read More
INVION
1
Ben was sitting alone on a creaky wooden stool at the edge of the river, one hand idly swinging his fishing net into the almost still waters and the other stroking his beloved Labrador, Daphne. The lone eyes wandered far into the misty shadowed horizon, searching for nothing.
This very usual day seemed strangely unusual to Ben in many ways. He was a lone person in his early fifties, living far away from the hustle and bustle of the city in his own secluded cottage house. Otherwise content in his farming and reading books, the only passion he loved to indulge in was gazing out into the distant planets, trying to fathom its finiteness in the infinity. Not that he was an astrophysicist or even a stargazer. But he felt he could feel a signal now and then as if expecting something, though none of his neighbors could fathom what.
‘Bizarre Ben,’ they would call him. He had no friends save his much-adored pet. Together they went out on strolls and occasionally on a fishing spree.
Read More
Sand of Time
1969
The class was over. She was supposed to go now. To home. To that place where a man thinks he is the king. That he can do anything, he wants. And the woman who shared the home with him was only his slave. A toy, which was compelled to do anything he wished. And be his punching bag when he was angry. He was the breadwinner, right? Who brings food to the table? Him! She should be thankful. Those three brilliant daughters of her, whose blood does they carry? His! She couldn’t even write ABCD, for God’s sake! And if he brings a few other women home, it is SHE who is to be blamed. That boring woman! Always nagging about not having enough money to run the family. If he brings a few others home, it is SHE who is to be blamed. A man has needs, doesn’t he? Needs she is too old to fulfil.
Yes, she has to get back to that home. That man loves him. That man loves his blood. [আরো পড়ুন]
Read More
জাম্বুবানের সন্ধানে
১
প্রবল বর্ষণের মধ্যে দৌড়াতে দৌড়াতে আমি আর রবার্ট ঢুকতে পেরেছি একটা গুহায়। দলের বাকি দুই গাইড কোথায় আছে জানি না। পাহাড়ে পা হড়কে পড়ে গিয়েছিলাম। রবার্ট টেনে না ধরলে এখন স্রোতে ভেসে যেতাম হয়তো। গুহায় শুয়ে শুয়ে হাঁপ ফেলছি, রবার্ট দেখলাম উঠে টর্চ বার করে গুহাটাকে খুঁটিয়ে লক্ষ করা শুরু করেছে। সেটাই বুদ্ধির কাজ। বাঘ-সিংহ নেই, [আরো পড়ুন]
Read More
শিস
১
“এই দুলজোড়া আমার খুবই পছন্দ হয়েছে, থ্যাংক্স কিনে দেওয়ার জন্য,” আহ্লাদি গলায় পাবলোকে বলল পুষ্পিতা।
“আমাদের টাক্সকো তো বিখ্যাতই রূপার জন্য। এই অঞ্চলকে স্প্যানিশরা কী নাম দিয়েছিল জানো? সিলভার সিটি। এখনো ওই নামই বহাল আছে, শুধু মেক্সিকো নয়, গোটা পৃথিবী থেকেই রূপাপ্রেমীরা এই শহরে আসে,” হাসল পাবলো।
“যাক, তোমাকে বিয়ে করে এই একটা লাভ তো হল, রূপার শহরের বউ হলাম।”
Read More
ভূতগুলো সব বাঁশি বাজায়
“শুনতে পাচ্ছ?” মণির জিজ্ঞাসা।
আমি হাঁটা থামালাম।
আমাদের চারিদিকে গাছ আর গাছ। বাঁশ, ওক, ম্যাপল, ফার। মাঝে মাঝে রক্তাভ রডোডেনড্রন। সভ্যতা এই উপত্যকাকে চেনে না, জানে না। মহাদ্রুমদের শাখা-প্রশাখায় আটকে গিয়েছে সময়ের নিশ্চিত স্রোত। হাওয়ার আদরে পাতাদের শিরশির আওয়াজ শোনা যাচ্ছে। মাঝে মাঝে পাখির ডাক। সেই ডাকের সঙ্গে মিশে রয়েছে বাঁশির আওয়াজ।
Read More
বারো নম্বর সড়কে যা ঘটেছিল
An Incident on Route 12
James H. Schmitz
পর পর কতকগুলো তীক্ষ্ণ ঠুংঠাং আওয়াজে যখন ফিল গার্ফিল্ডের চটকা ভেঙে গেল, তখন সে ছিল ছোট্ট শহর রেডমন থেকে তিরিশ মাইল দক্ষিণে বারো নম্বর সড়কে। আওয়াজগুলো আসছিল প্যাকার্ডের বনেট থেকে।
তখনই গাড়ির গতি কমতে শুরু করেছে। প্রাণপণে অ্যাক্সিলারেটারটা পিষে ধরেও গার্ফিল্ড যখন মোটর ইঞ্জিন থেকে কোনো সাড়াশব্দ টের পেল না, তখন একটা [আরো পড়ুন]
Read More
ডেজা ভ্যু
মনে হল প্রচণ্ড ভয়াবহ কোনো এক দুঃস্বপ্ন দেখছি। চিৎকার করে উঠতে চাইলাম, কিন্তু পারলাম না। আর ঠিক তখনি একটা ঝাঁকুনি খেয়ে ঘুমটা ভেঙে গেল। চোখ ডলতে ডলতে উঠে বসলাম। অনুভব করলাম গলাটা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে। দুঃস্বপ্ন হলেও এতটাই বাস্তব ছিল যে ঘুম ভাঙার পরেও আমি কে, কোথায় আছি কিছুই মনে এলো না। তারপরেই চোখ গেল সামনের সিটে বসে থাকা লোকটার দিকে। [আরো পড়ুন]
Read More
দিলবাহাদুরের বাড়ি ফেরা
(ডিলমন ডিলা উগান্ডার একজন কল্পবিজ্ঞান লেখক এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা। Braveheart’s Homecoming নামে তাঁর এই গল্পটি মিথিলা রিভিউতে প্রকাশিত হয়েছিল)
বনের উপর দিয়ে উড়ে যেতে যেতে মনের মধ্যে হাজারো স্মৃতি ভিড় করে এলো। সে ভেবেছিল এতদিনে সব বোধ হয় ভুলে গেছে। কিন্তু একে একে ছবির মতো তার শৈশবের নানা স্মৃতি মনের মধ্যে জেগে উঠল। সব স্মৃতি সুখের নয়। [আরো পড়ুন]
Read More
নীলাঞ্জন এবং লিনা
আজ নিয়ে পরপর তিনদিন মেয়েটাকে লক্ষ করল নীলাঞ্জন। সে যখন কলেজের জন্য বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে থাকে তখন মেয়েটাও দাঁড়িয়ে থাকে। তিনদিনই নীলাঞ্জন দেখেছে মেয়েটার চোখে কালো চশমা আর মাথায় ছাতা। অথচ কোনোদিন বৃষ্টি পড়েনি। তাও ছাতার লজিকটা না হয় বোঝা যায়, বৃষ্টি না পড়লেও এখন আষাঢ় মাস চলছে। সুতরাং বৃষ্টির জন্য ছাতা নিয়ে চলাটা [আরো পড়ুন]
Read More
কালজয়ী
প্রকাণ্ড ড্রয়িং-রুমটার সঙ্গে মানানসই বিশাল সোফার এক কোণে জড়োসড়ো হয়ে বসেছিল আকাশ। ছোটো শহর থেকে ছোটো-ছোটো ধাপ বেয়ে উঠে এসে ঝাঁ-চকচকে জোহানেসবার্গে ছোট্ট স্টার্ট-আপ শুরু করার পরে এই দু-বছরে উন্নতি তার অনেক হয়েছে। কিন্তু এই মাপের কোনো খদ্দের ওদের আজ পর্যন্ত কখনও জোটেনি। নাথান তো শুনে বিশ্বাসই করতে পারছিল না। চোখ কপালে তুলে সে বলেছিল, [আরো পড়ুন]
Read More
শ্বেত মৃত্যু
মূল গল্প: The White Death, যা Mortal engines গ্রন্থের অন্তর্গত।
অ্যারাজেনা গ্রহে সভ্যতা গড়ে উঠেছিল মাটির নীচে। এর কারণ তার একেশ্বর সম্রাট মেটামেরিক; যিনি নিরক্ষীয় অঞ্চলের পুরো তিনশো ষাট ডিগ্রি জুড়ে ছিলেন, আর তার ফলে নিজের রাজত্বকে ঘিরে ছিলেন কেবলমাত্র শাসক হিসেবেই নয় ভিত্তি ও ঢাল হিসেবেও; চাইতেন তার অতিপ্রিয় প্রজা এন্টেরাইটদের [আরো পড়ুন]
Read More
আমব্রা
১
গ্যানিমিড সেন্ট্রাল, রিপাবলিক নেভি হেডকোয়ার্টার্স
“দুটো তারার নিজস্ব মণ্ডলের মাঝামাঝি জায়গায়, একটা অদ্ভুত অবস্থানে রয়েছে এই গ্রহটা।”
সুং-কে রীতিমতো উত্তেজিত দেখাচ্ছিল। পোলানস্কি চোখের ইশারায় তাঁকে শান্ত হতে বললেও প্রবীন বিজ্ঞানী সে-সবের তোয়াক্কা করলেন না। হাত-পা ছুড়ে তিনি পরের কথাগুলো বলে চললেন।
“এটা যদি সারকামবাইনারি [আরো পড়ুন]
Read More
ষষ্ঠ বর্ষ দ্বিতীয় সংখ্যা

ষষ্ঠ বর্ষ দ্বিতীয় সংখ্যা – পূজাবার্ষিকী ১৪২৮
প্রকাশকাল – ১১ অক্টোবর ২০২১
অসামান্য প্রচ্ছদটি এঁকে সংখ্যাটিকে সর্বাঙ্গসুন্দর করে তুলেছেন শ্রীউজ্জ্বল ঘোষ।
Read More
সেরার সেরা
“মা ও মা দরজা খোলো। আমার খুব ভয় করছে প্লিজ খোলো না মা। আমি আর কোনওদিন তোমার অবাধ্য হব না মা। প্রতিদিন অঙ্ক করব। কোনও অঙ্ক ভুল করব না।” অন্ধকার ঘর থেকে চিৎকার করে মার্ক বলতে থাকে। এই ঘরটা বেসমেন্টের ঘর। লরেঞ্জ পরিবারের সমস্ত বাতিল জিনিসপত্র এইখানে থাকে। ছোট্ট এই ঘরটায় আলো-হাওয়া ঢোকে না বললেই চলে। অনেক উঁচুতে একটা ঘুলঘুলি আছে সেখান দিয়ে [আরো পড়ুন]
Read More
গোল মাথা ব্যারনের কাহিনি
১
কারও কারও হয়তো মনে আছে যে ১৮৭৮ সালের জুলাই মাসে জেনারেল ইগনাটিফ বাডেন শহরের বিখ্যাত বাডিশার হফ হোটেলে কয়েক সপ্তাহ কাটিয়েছিলেন। সেই সময়ের সংবাদপত্রগুলো খবর করেছিল যে মহামান্য জ়ারের গুরুত্বপূর্ণ কাজে তিনি শারীরিকভাবে এতটাই ভেঙে পড়েছিলেন যে স্বাস্থ্যোদ্ধারের জন্য তাঁকে বাডেনে আসতে হয়েছে। কিন্তু ইউরোপের রাজনৈতিক ব্যাপারে [আরো পড়ুন]
Read More
গবেষণাগার
বাড়ির সামনের বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছেন অখিলেশবাবু। সামনের উঠোনে দুটো বেতের ঝুড়িতে রাখা রয়েছে কাঁচা আম, কালকের রাত্তিরের ঝড়ে পড়েছে। ঝুড়ির সামনে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ন্যাংটা ভুটুঙের (উলঙ্গ বাচ্চারা) দল, তার পেছনে তাদের দাদা-দিদিরা। আরও পেছনে তাদের মায়েরা। তারা অবশ্য লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে নেই। তারা ঘোমটার আড়ালে মিচকি মিচকি [আরো পড়ুন]
Read More
উদ্যোগপর্ব
ঘণ্টা বাজছিল। ঠিক ঘণ্টা নয়। জন্তুর ডাকের মতো একটা শব্দ। শব্দটা ফের একবার আমাকে জাগিয়ে দিল এসে। এই নিয়ে অষ্টম বার।
এখানে সময় দেখবার কোনও উপায় নেই। এখানে, ওই শব্দটা শুনে কেবল আমি জানতে পারি আরেকটা দিন শুরু হয়েছে। আরেকটা মৃত্যুর প্রহর।
বাইরে পায়ের শব্দ উঠছিল। পুরোহিতের মতো চেহারার লোকটা ফের আসছে। এরপর কী হবে তা আমি জানি। [আরো পড়ুন]
Read More
